বিবরণনরসুন্দা নদীর তীরে পাগলা মসজিদের সৌন্দর্য্য!.jpg
বাংলা: আধুনিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ নিয়ে জনশ্রুতি আছে যে, প্রায় আড়াই’শ বছর পূর্বে পাগলবেশী এক আধ্যাত্মিক পুরুষ খরস্রোতা নরসুন্দা নদীর মধ্যস্থলে মাদুর পেতে ভেসে এসে বর্তমান মসজিদের কাছে স্থিতু হন এবং তাঁকে ঘিরে আশে পাশে অনেক ভক্তকূল সমবেত হন। উক্ত পাগলের মৃত্যুর পর তাঁর সমাধির পাশে পরবতীতে এই মসজিদটি গড়ে উঠে তাই কালক্রমে এটি পাগলা মসজিদ নামে পরিচিত হয়।মসজিদটি শুধু ইসলাম ধর্মাবলম্বীর কাছেই নয়, সকল র্ধমাবলম্বীর কাছে অত্যন্ত পবিত্র ধর্মীয় কেন্দ্র হিসেবে পরিগণিত। অনেকের বদ্ধমূল বিশ্বাস যে, কেউ সহি নিয়তে এ মসজিদে দান করলে তার ইচ্ছা পূর্ণ হয়!
English: A historical and holy mosque at heart of Narshunda River in Kishoregonj city.
এই ছবিটি বাংলাদেশের একটি স্তম্ভের যার শনাক্তকারী আইডি নং হচ্ছে
বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।
এই ফাইলে অতিরিক্ত কিছু তথ্য আছে। সম্ভবত যে ডিজিটাল ক্যামেরা বা স্ক্যানারের মাধ্যমে এটি তৈরি বা ডিজিটায়িত করা হয়েছিল, সেটি কর্তৃক তথ্যগুলি যুক্ত হয়েছে। যদি ফাইলটি তার আদি অবস্থা থেকে পরিবর্তিত হয়ে থাকে, কিছু কিছু বিবরণ পরিবর্তিত ফাইলটির জন্য প্রযোজ্য না-ও হতে পারে।